%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%8f%e0%a6%a8%e0%a6%9c%e0%a6%bf-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a6%a8সম্প্রতি রাজশাহীতে সিএনজি স্টেশন চালু হয়েছে। এতে পরিবহন খরচ অনেক সাশ্রয়ী হওয়ায় দারুণ খুশি গ্যাস চালিত প্রাইভেটকার, মাইক্রো-বাসসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকেরা। অবশ্য চাপ সামলাতে নতুন আরো সিএনজি স্টেশন চালুর দাবি জানিয়েছেন চালক ও কর্মচারীরা। তবে সিএনজি স্টেশনের সংখ্যা বাড়লে অনেক গণপরিবহনই সিএনজিতে রূপান্তরিত হবে বলে অভিমত ব্যবসায়ী নেতাদের।

এক সময় সিএনজি, প্রাইভেটকার ও মাইক্রো-বাসসহ অন্যান্য যানবাহন চালকদের গ্যাস আনতে যেতে হতো বগুড়া, পাবনার দাশুড়িয়া ও ঈশ্বরদীতে। কিন্তু রাজশাহীতে ৬ বছর আগে অনুমোদন পাওয়া একটি সিএনজি ফিলিং স্টেশনে সম্প্রতি গ্যাস সংযোগ দেয়া হয়েছে। এতে নগরীর খড়খড়ি বাইপাস এলাকায় অবস্থিত ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নিতে যানবাহনের ভিড় লেগেই থাকছে। পেট্রোল ও ডিজেল চালিত গাড়ির পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় দূর-দূরান্ত থেকে অনেকে গ্যাস নিতে আসছেন এখানে। সময় ও টাকা এখন দুটোই সাশ্রয়ী হওয়ায় খুশি চালকেরা।

তবে একটি মাত্র সিএনজি ফিলিং স্টেশন দিয়ে বিপুল সংখ্যক যানবাহনে গ্যাস দিতে যেমন কিছুটা হিমসিম খেতে হচ্ছে কর্মচারীদের, তেমনি চলকদেরও দাঁড়াতে হচ্ছে দীর্ঘ লাইনে। তাই নতুন আরো সিএনজি স্টেশন চালুর দাবি তাদের। এদিকে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, সিএনজি স্টেশন বাড়লে অনেক গণপরিবহনই সিএনজিতে রূপান্তরিত হবে।প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকা এই সিএনজি ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নিচ্ছে প্রায় ৫শ’রও বেশি গাড়ি। বর্তমানে রাজশাহীতে গ্যাস চালিত সিএনজি, মাইক্রো ও প্রাইভেটকার রয়েছে প্রায় তিন হাজার।

File Image