image_51840.bangladesh-india flagবাংলাদেশে সংসদীয় কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করতে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ভারতের লোকসভার স্পিকার মীরা কুমার। বুধবার রাতে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের প্রথম নারী স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিনি এ আগ্রহের কথা জানান।
সংসদ সচিবালয় জানিয়েছে, ভারতের স্পিকারের আমন্ত্রণে ভারতের পার্লামেন্ট হাউজ পরিদর্শন এবং লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন দেখতে গত বুধবার সকালে নয়াদিল্লিতে যান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। দ্বিতীয়বারের মতো স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম বিদেশ সফর।
সফরকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা সুষমা সরাজ ও রাজ্যসভার বিরোধীদলীয় নেতা অরুন জেঠলীর সঙ্গেও বৈঠক করবেন স্পিকার। আগামী শনিবার তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম কর্মসূচি অনুযায়ী দুই স্পিকারের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই দেশের সংসদের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। বৈঠকে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিম উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় লোকসভার স্পিকার বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে ভারত যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়। এ কারণে ভারত সব সময় বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন প্রত্যাশা করে। তিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ভারতের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্মাননা প্রদান করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বৈঠকে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সরকার ও জনগণের অবদানের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ সব সময় প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নকে গুরুত্ব দেয়। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। তিনি সংসদীয় গণতন্ত্রের উন্নয়নে ভারতীয় সংসদের রীতিনীতি ও পদ্ধতির প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশে সংসদীয় কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করতে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ভারতের লোকসভার স্পিকার মীরা কুমার। বুধবার রাতে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের প্রথম নারী স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিনি এ আগ্রহের কথা জানান।
সংসদ সচিবালয় জানিয়েছে, ভারতের স্পিকারের আমন্ত্রণে ভারতের পার্লামেন্ট হাউজ পরিদর্শন এবং লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন দেখতে গত বুধবার সকালে নয়াদিল্লিতে যান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। দ্বিতীয়বারের মতো স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম বিদেশ সফর।
সফরকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা সুষমা সরাজ ও রাজ্যসভার বিরোধীদলীয় নেতা অরুন জেঠলীর সঙ্গেও বৈঠক করবেন স্পিকার। আগামী শনিবার তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম কর্মসূচি অনুযায়ী দুই স্পিকারের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই দেশের সংসদের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। বৈঠকে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিম উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় লোকসভার স্পিকার বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে ভারত যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়। এ কারণে ভারত সব সময় বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন প্রত্যাশা করে। তিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ভারতের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্মাননা প্রদান করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বৈঠকে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সরকার ও জনগণের অবদানের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ সব সময় প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নকে গুরুত্ব দেয়। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। তিনি সংসদীয় গণতন্ত্রের উন্নয়নে ভারতীয় সংসদের রীতিনীতি ও পদ্ধতির প্রশংসা করেন। – See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2014/02/13/51840#sthash.XTCZBGLc.dpuf