সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, সরকারের দুর্বল পররাষ্ট্রনীতির কারণেই বাংলাদেশের মানুষ তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হাওর অঞ্চলবাসী আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।
এসময় পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা তিস্তায় পানির স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দাবি জানান। তারা আন্তর্জাতিক নীতি অনুযায়ী তিস্তার পানির অববাহিকা ভিত্তিক বণ্টনের দাবি জানান ।
সেলিম বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরকালে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার আদায়ের ব্যাপারে সরকার কোন জোরালো ভূমিকা পালন করেনি। উত্তরাঞ্চল শুকিয়ে মরুভূমি হলেও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে সরকার নিরব ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি বলেন, তিস্তার পানির অভাবে নদী শুকিয়ে বালুচরে পরিণত হয়েছে। আবাদি জমিতে সেচ দেওয়া যাচ্ছে না। অথচ সরকার নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে।
হাওর অঞ্চলবাসী-ঢাকার আহ্বায়ক শামসুদ্দোহা শোয়েব বলেন, ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারের কারণে তিস্তা একটি মৃত নদী হতে চলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার এ ব্যাপারে নীরব। কী কারণে নীরব তা আমরা জানি না।”
মানববন্ধন সমাবেশে জল পরিবেশ ইনস্টিটউটের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ম. ইনামূল হক, বাপার শরীফ জামিল, তিস্তা নদীরক্ষা সংগ্রাম কমিটির ফরিদুল ইসলাম ফরিদ, শেখ রোকন, জল-জলা ও কৃষি জমিরক্ষা সংগ্রাম কমিটির শাজাহান কবীর জহির, পবার সৈয়দ মনোয়ার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হাওর অঞ্চলবাসী আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।
এসময় পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা তিস্তায় পানির স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দাবি জানান। তারা আন্তর্জাতিক নীতি অনুযায়ী তিস্তার পানির অববাহিকা ভিত্তিক বণ্টনের দাবি জানান ।
সেলিম বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরকালে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার আদায়ের ব্যাপারে সরকার কোন জোরালো ভূমিকা পালন করেনি। উত্তরাঞ্চল শুকিয়ে মরুভূমি হলেও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে সরকার নিরব ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি বলেন, তিস্তার পানির অভাবে নদী শুকিয়ে বালুচরে পরিণত হয়েছে। আবাদি জমিতে সেচ দেওয়া যাচ্ছে না। অথচ সরকার নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে।
হাওর অঞ্চলবাসী-ঢাকার আহ্বায়ক শামসুদ্দোহা শোয়েব বলেন, ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারের কারণে তিস্তা একটি মৃত নদী হতে চলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার এ ব্যাপারে নীরব। কী কারণে নীরব তা আমরা জানি না।”
মানববন্ধন সমাবেশে জল পরিবেশ ইনস্টিটউটের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ম. ইনামূল হক, বাপার শরীফ জামিল, তিস্তা নদীরক্ষা সংগ্রাম কমিটির ফরিদুল ইসলাম ফরিদ, শেখ রোকন, জল-জলা ও কৃষি জমিরক্ষা সংগ্রাম কমিটির শাজাহান কবীর জহির, পবার সৈয়দ মনোয়ার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।