রাষ্ট্র পক্ষে মামলাটির শুনানি করেন পিপি এডভোকেট জিএম খান পাঠান বিমল। আসামি পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মো. জসীম উদ্দিন তালুকদার।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামি পলাশের সঙ্গে একই গ্রামের মো. ফজলুল করিমের কন্যা খাদিজার দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। খাদিজা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর পলাশ অশিক্ষিত এবং বখাটে বলে জানতে পায়। এতে খাদিজা প্রেমের সম্পর্ক ছেদ করে স্বপরিবারে ঢাকায় চলে যায়।
২০০৯ সনের ১ সেপ্টেম্বর তারা আটপাড়ায় নিজ বাড়িতে অবস্থান করে। ওইদিন দুপুরে বাড়ির বাহিরে মোবাইলে কথা বলা অবস্থায় পলাশ ও তার সহযোগীরা ধারালো ছুরি দিয়ে খাদিজাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
ওই দিনই খাদিজার বাবা বাদী হয়ে পলাশকে প্রধান আসামি করে পাঁচজনের বিরুদ্ধে আটপাড়া থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে চার্জশিট প্রদান করলে বিজ্ঞ বিচারক উভয় পক্ষের সাক্ষ্য প্রমাণাদি গ্রহণ করে এ রায় প্রদান করেন।