স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, মাদক পাচারের সঙ্গে যিনিই জড়িত থাকুন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নন। সংসদ সদস্য জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।মাদকপাচারের সঙ্গে যিনিই জড়িত থাকুন কেউ আইনের ঊর্ধ্বে ননÑ সংসদ সদস্য জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নেয়া হবে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।রোববার পিলখানায় ‘সীমান্ত সম্পর্কিত সমস্যা ও সমাধান সম্পর্কে করণীয়’ বিষয়ক সীমান্ত এলাকার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সভায় সীমান্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা ও করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ নেয়া হয়েছে, প্রথমবারের মত সংসদ সদস্যের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভা বেশ ফলপ্রসূ হয়েছে।তিনি বলন, টেকনাফ দিয়ে প্রচুর পরিমাণে মাদক ডুকছে- সেগুলো বন্ধের বিষয়ে আলোচনা হয়েছেÑ সীমান্ত দিয়ে যাতে চোরাচালান আসতে না পারে সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে।প্রত্যেক সীমান্ত এলাকার এমপিদের জনসম্পৃক্ততা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছেÑএ কথা জানিয়ে তিনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি জনগণও মাদক পাচার রুখতে সহায়তা করেন তার কথাও বলেন।তিনি বলেন, মাদক এ দেশে তৈরি হয় না, মাদক পাশের দেশ থেকেই আসে সেগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়, তা নিয়ে আমরা এমপিদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সংসদ সদস্যরা তাদের পরামর্শ দিয়েছেন। প্রশাসনের পাশাপাশি তারা মাদক পাচার বন্ধে ভূমিকা রাখবেন।
মাদক পাচারে দুই-একজন জনপ্রতিনিধির জড়িত থাকার বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদক পাচারের সঙ্গে দুই-একজন জনপ্রতিনিধি জড়িত নেই- তা ঠিক নয়। দুই-একজন ভুল করে। তবে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল বাড়ানোর জন্য সীমান্ত রাস্তা পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।সীমান্ত হত্যা কমেছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে সীমান্তে হত্যার শিকার হয়েছেন ৬৮ জন, ২০১৭ সালে তা নেমে এসেছে ২১ জনে। এতে প্রমাণ করে বাংলাদেশ-ভারতের সঙ্গে আগের চেয়ে সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। আমাদের আশা সীমান্ত হত্যা জিরোতে চলে আসবে। আমরা চাই না একজন মানুষও সীমান্তে খুন হোক। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন- সীমান্ত এলাকার সংসদ সদস্যবৃন্দ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দিন, সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহিদুল হক, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন, কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল আওরঙ্গজেব চৌধুরী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন আহমেদ, র‌্যাব মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ।সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সভায় সীমান্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা ও করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মত সংসদ সদস্যের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভা বেশ ফলপ্রসূ হয়েছে।সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলন, টেকনাফ দিয়ে প্রচুর পরিমাণে মাদক ডুকছে- সেগুলো বন্ধের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সীমান্ত দিয়ে যাতে চোরাচালান আসতে না পারে সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। প্রত্যেক সীমান্ত এলাকার এমপিদের জনসম্পৃক্ততা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে, যাতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি জনগণও মাদক পাচার রুখতে সহায়তা করেন।তিনি বলেন, মাদক এ দেশে তৈরি হয় না, মাদক পাশের দেশ থেকেই আসে। সেগুলো কিভাবে বন্ধ করা যায়, তা নিয়ে আমরা এমপিদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সংসদ সদস্যরা তাদের পরামর্শ দিয়েছেন। প্রশাসনের পাশাপাশি তারা মাদক পাচার বন্ধে ভূমিকা রাখবেন। মাদক পাচারে দুই-একজন জনপ্রতিনিধির জড়িত থাকার বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদক পাচারের সঙ্গে দুই-একজন জনপ্রতিনিধি জড়িত নেই- তা ঠিক নয়। দুই-একজন ভুল করে। তবে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল বাড়ানোর জন্য সীমান্ত রাস্তা পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।এ ছাড়া সীমান্ত হত্যা কমেছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে সীমান্তে হত্যার শিকার হয়েছেন ৬৮ জন, ২০১৭ সালে তা নেমে এসেছে ২১ জনে। এতে প্রমাণ করে বাংলাদেশ-ভারতের সঙ্গে আগের চেয়ে সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে।