দীর্ঘ ৮ বছর পর আজ শুরু হতে যাচ্ছে দেশের ক্ষুদে শিল্পীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ও উৎসাহদানে জাতীয় শিশু শিল্পী প্রতিযোগিতা শাপলাকুঁড়ি-২০১৮। সোমবার (৭ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন জিয়া শিশু একাডেমি।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও আদর্শ শিশুদের মধ্যে বদ্ধমূল করতে এত বড় ঘাত-প্রতিঘাতের পরও আট বছর পরে সঙ্গীত, নৃত্য, আবৃত্তি ,অভিনয় শুরু করতে যাচ্ছে জাতীয় শিশু শিল্পী প্রতিযোগীতা শাপলা কুঁড়ি-২০১৮।’এ প্রতিযোগিতার আবেদনপত্র শিশু একাডেমি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন শিশু সংগঠন ও জিয়া শিশু একাডেমির ফেসবুক পেজ থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

এ প্রতিযোগিতায় ৪ থেকে ১৫ বছরের খুদে শিল্পীরা তাদের পছন্দের যেকোনো একটি বিষয়ে অংশ নিয়ে প্রাথমিক নির্বাচনে বিজয়ী হলে দ্বিতীয় পর্যায়ে ক ও খ বিভাগের ১৪ টি একক ও চারটি দলীয় বিষয়ের মধ্য থেকে একজন ক্ষুদে শিল্পী ৩টি একক ও একটি দলীয় বিষয়ে অংশ নিতে পারবে, এখান থেকে প্রতিটি বিষয়ে নির্বাচিত হবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান। তৃতীয় পর্যায়ে সংগীত নৃত্য ও অভিনয়ে শ্রেষ্ঠ ৭৫ জন ক্ষুদে শিল্পীকে যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে শুরু হবে শাপলা কুঁড়ি সুপারচাইন্ড-২০১৮।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী খুরশিদ আলম, জিয়া শিশু একাডেমির পৃষ্ঠপোষক মি. এলবার্ট পি. কস্টা, জিয়া শিশু একাডেমির মহাপরিচালক এম হুমায়ুন কবির, পরিচালক এহসানুর রহমান, সংগীত শিক্ষক রুখসান রহমান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আল মামুন শিপুল প্রমুখ।