ফুলের শুভেচ্ছায় সিক্ত জায়েদ খান। ছবি- নুরুন্নবী চৌধুরী৩০ জুলাই সন্ধ্যা। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সামনের খোলা প্রাঙ্গণে আলোক ঝিকিমিকি। মরিচবাতি আর লেজার রশ্মিতে আলোকিত হচ্ছে চারপাশ। রঙিন বেলুন ও পর্দা দিয়ে বাড়ানো হয়েছে জৌলুস।

খানিক পথ পর পর ব্যানারে জায়েদ খানের ছবি। আছে ডিজিটাল ব্যানারও। যেখানেও এ নায়কের চলছে ভিডিও গান।ঠিক এভাবেই সাজানো হয়েছিল বিএফডিসিতে অবস্থিত শিল্পী সমিতির আশপাশ। কারণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক নায়ক জায়েদ খানের জন্মদিন।

শুধু সাজসজ্জাই নয়, সাংস্কৃতিকসহ বিভিন্ন পর্বে সাজ সাজ রব পড়েছিল বিএফডিসিতে। আর এখানে অতিথিদের সবচেয়ে মধুর স্মৃতি হয়ে হয়তো থাকবে জায়েদ খানের নাচ। শিল্পী রাত্রির গানে সরাসরি মঞ্চে এসে নেচে মাত করেন এ নায়ক।রাত আটটায় মূল কেক কাটা হয়। এ সময়ে বিএফডিসিতে উপস্থিত হয়েছিলেন প্রবীর মিত্র, ফারুক, জাভেদ, সুচন্দার মতো বর্ষীয়ান তারকারা।বিভিন্ন সময়ে এসেছিলেন আলমগীর, আমজাদ হোসেন, আহমেদ শরীফ, শাবনূর, শিল্পী, হেলাল খান, মেহেদী, শিমলা, রত্মা, মুনমুন, নিপুণ, ডিএ তায়েব, ইমন, পরীমনি, আঁচল, তমা মির্জা, সাইমন, নিরব, অমৃতা, দীপালি, তানহাসহ অনেকে।অনুষ্ঠানে বিশাল কেক কেটে ও গরু জবাই করে আপ্যায়ন করা হয় অতিথিদের। অন্তর জ্বালা’খ্যাত নায়ক জায়েদ খান বলেন, আমি সত্যিই আপ্লুত। এমন আয়োজন এর আগে আমি কখনও দেখিনি। মিশা সওদাগর ভাইয়ের নেতৃত্বে সাইমনসহ অনুষ্ঠানে যারা কাজ করেছেন তাদের সবাইকে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা রইল।সারাদিন ধরেই এদিন এফডিসিতে উৎসবের আবহ ছিল। সন্ধ্যায় মূল আয়োজন শুরু হয়। কেক কাটার পর ফানুস ওড়ানো, আতশবাজি প্রদর্শনী ছিল। এরপর প্রায় ৪০০ মানুষকে আপ্যায়ন করা হয় এ ঢালিউড নায়কের জন্মদিন উপলক্ষে।