প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আরও ২৭১টি কলেজ সরকারি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সরকারি হওয়া কলেজগুলোর মধ্যে- ঢাকা জেলার চারটি, মানিকগঞ্জের চারটি, নারয়ণগঞ্জের তিনটি, মুন্সীগঞ্জের তিনটি, গাজীপুরের তিনটি, নরসিংদীর চারটি, রাজবাড়ির দুটি, শরীয়তপুরের চারটি, ময়মনসিংহের আটটি, কিশোরগঞ্জে ১০টি, নেত্রকোনার পাঁচটি, টাঙ্গাইলে আটটি, জামালপুরে তিনটি, শেরপুরে তিনটি, চট্টগ্রামে ১০টি, কক্সবাজারে পাঁচটি, রাঙামাটিতে চারটি, খাগড়াছড়িতে ছয়টি, বান্দরবানে তিনটি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ফেনীতে একটি করে, কুমিল্লায় ১০টি, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া ছয়টি, চাঁদপুরে সাতটি, সিলেটে নয়টি, হবিগঞ্জে পাঁচটি, মৌলভীবাজারের পাঁচটি, সুনামগঞ্জে আটটি, রাজশাহীতে সাতটি, চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুটি, নাটোরে তিনটি, পাবনায় সাতটি, সিরাজগঞ্জে তিনটি, নওগাঁ জেলায় ছয়টি, বগুড়ায় ছয়টি, জয়পুরেহাটে একটি, রংপুরে সাতটি, নীলফামারীতে চারটি, গাইবান্ধায় চারটি, কুড়িগ্রামে সাতটি, দিনাজপুরে নয়টি, লালমনিরহাটে তিনটি, ঠাকুরগাঁয়ে একটি, পঞ্চগড়ে চারটি, খুলনায় পাঁচটি, যশোরে পাঁচটি, বাগেরহাটে ছয়টি, ঝিনাইদহে একটি, কুষ্টিয়ায় দুটি, চুয়াডাঙ্গায় দুটি, সাতক্ষীরায় দুটি, মাগুরায় তিনটি, নড়াইলে একটি, বরিশালে ছয়টি, ভোলায় চারটি, ঝালকাঠিতে তিনটি, পিরোজপুরে দুটি, পটুয়াখালীতে ছয়টি, বরগুনায় তিনটি।

এই ২৭১টি বেসরকারি কলেজ সরকারি হওয়ার পর পর দেশে মোট সরকারি কলেজ ও সমমানের প্রতিষ্ঠান হলো ৫৯৮টি। এতদিন শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, সরকারি আলিয়া মাদ্রাসাসহ সরকারি কলেজের সংখ্যা ছিল ৩২৭। এখন সরকারি হওয়া শিক্ষকদের অবস্থান, বদলি ও পদোন্নতি বিষয়গুলো নির্ধারণ করা হবে নতুন বিধিমালা অনুযায়ী।