সোমবার সকালে আনুমানিক ১০ঘটিকার সময় লাহিনী মধ্যে পাড়ায় স্থানীয় যুবলীগ অফিসে এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ গণ মাদক নির্মুল এর লক্ষ্যে আলোচনা চলাকালিন সময়ে ৪ জন সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র বাকী, হাসুয়া, চাপাতি নিয়ে হামলা করে যুবলীগ অফিসে, অস্ত্রের মুখে সাধারণ মানুষ দৌড়ে পালায়। সন্ত্রাসীদের হামলায় মাদক নির্মুলের উদ্যোক্তা স্থানীয় যুবলীগ নেতা সুরুজকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাতে, মাথায় কোপ মেরে রক্তাক্ত জখম করে। অফিসে হামলা করে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা ও কুষ্টিয়া চার আসনের এমপি মাহাবুবুল উল আলম হানিফপের ছবি ভাঙ্গচুর করে। সুরুজকে বাচাতে আহত হয় একই এলাকার আলী হোসেনের ছেলে মনজু ও আবুল হোসেনের বড় ছেলে ফরহাদ। সুরুজের চিৎকারে আশে পাশের লোকজন ছুটে আসলে সন্ত্রাসী গণ দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করার পূর্বে যদি আবারও এধরনের কার্যকলাপ করিস জীবননাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে এলাকার সাধারণ জনগণ সুরুজকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজে ভর্তি করে ২ ঘন্টার সফল অপারেশনের পরে সুরুজের জ্ঞান ফেরে। রাতে সুরুজের ভাতিজা স্বপন আলী কুষ্টিয়া মডেল থানায় ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। আসামীগণ হলেন (১) সেলিম, পিতা: মৃত: আব্দুস সাত্তার (২) আজিম, পিতা: মৃত: ভেকু (৩) সোহেল, পিতা: মো: নিমাই (৪) আতিয়ার শেখ, পিতা: মৃত ইরাদ আলী। এক নং আসামী সেলিম কুমারখালী থানার আলোচিত গলাকাটা মানুষ হত্যার অন্যতম আসামী। কুষ্টিয়ার মডেল থানায় সেলিমের নামে ছিনতাম, মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে। মামলার পরে সন্ত্রাসী গণ মামলা তুলে নেওয়ার জন্য প্রাননাশের হুমকি অব্যাহত রেখেছে।