মার্চে মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট পয়েন্ট ভিত্তিতে বেড়ে হয়েছে ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এই সময়ে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭২ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। তবে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এর পরিমাণ ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ, যা ফেব্রুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৫১ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এসব তথ্য প্রকাশ করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য প্রকাশ করেন।

ব্রিফিংয়ে বিবিএস মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েন জানান, খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। তবে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে।বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা ফেব্রুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। এসময় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ, যা ফেব্রুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। অন্যদিকে খাদ্য বর্হিভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতির পরিমাণ ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ, যা আগে আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

এদিকে, মার্চ মাসে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যা ফেব্র“য়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এই সময়ে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ।