তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বর্তমানে দেশে অনলাইন মিডিয়ার সংখ্যা প্রায় তিন হাজার ৫০০। এ জন্যই অনলাইন মিডিয়ায় শৃঙ্খলা আনা প্রয়োজন। আর এ জন্যই অনলাইন নীতিমালার মাধ্যমে এ ধরনের মিডিয়াগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে।

রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।

গণমাধ্যমের পরিসংখ্যান দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে বর্তমানে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা এক হাজার ২০০ এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক মিলে আছে তিন হাজার ৫০০টি। আর অনলাইন নিউজ পোর্টালই আছে তিন হাজার ৫০০-এর মতো। এ বিশাল সংখ্যার অনলাইন পোর্টালগুলোকে আমরা নিবন্ধনের আওতায় এনে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আনব।সম্প্রচার আইন ও অনলাইন নীতিমালার বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আইন ও নীতিমালা মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর এখন আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাই (ভেটিং) হচ্ছে। আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিং শেষে সংসদের আগামী অধিবেশনেই আইনটি উঠতে পারে।ড. কামাল হোসেনের বৃহত্তর ঐক্যের ডাক সম্পর্কে জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ড. কামালরা ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে নিজেরাই ঐক্য ধরে রাখতে পারেননি। এখন তাঁরা আবার কীভাবে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য করবেন?

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে বিএনপি রাজনীতি করছে। তার সমস্যাগুলো আজকের একদিনের নয়। এগুলো অনেক পুরোনো সমস্যা। সরকার তাঁর সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করেছে। তাঁর অসুস্থতা অনুযায়ী তাঁকে সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবাই দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। সেজন্য খালেদার স্বাস্থ্য নিয়ে অপরাজনীতি না করতে বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

রোববার (২৬ মে) সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ এ আহ্বান জানান। তথ্যমন্ত্রী বেলন, খালেদা জিয়াকে সর্বোত্তম চিকিৎসা দিতে সরকার সচেষ্ট, তাকে দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার জন্য সার্বক্ষণিক একজন নার্স, একজন ফিজিওথেরাপিস্ট, একজন ডাক্তার রয়েছেন। তারা সবসময় খালেদা জিয়ার খোঁজখবর নিচ্ছেন। এছাড়া খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও কাজের লোকও রয়েছেন। বিএনপি প্রধানের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে ভালো আছে জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, কিছুদিন আগে জিহ্বায় ঘা এর কারণে স্বাভাবিক খাবার খেতে পারেননি খালেদা জিয়া। এখন তিনি সুস্থ আছেন। এছাড়া তার হাঁটুর ব্যথা ১৫-২০ বছর আগের। এটা নিয়েই তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব এবং বিএনপির মতো দলের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিএনপির নেতারা যেভাবে বলছেন খালেদা জিয়ার জীবন সংকটাপন্ন। এটা ঠিক নয়। এটা যদি খালেদা জিয়া জানতে পারেন তাহলে তিনিই উষ্মা বা মৃদু ক্ষোভ প্রকাশ করবেন।জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঐক্য ফ্রন্টে ঐক্য নেই। য়ারা নিজেদের ঐক্য ধরে রাখতে পারে না, তারা কিভাবে একটি বৃহত্তর ঐক্য করবে?বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। সেজন্য খালেদার স্বাস্থ্য নিয়ে অপরাজনীতি না করতে বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বেলন, খালেদা জিয়াকে সর্বোত্তম চিকিৎসা দিতে সরকার সচেষ্ট, তাকে দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার জন্য সার্বক্ষণিক একজন নার্স, একজন ফিজিওথেরাপিস্ট, একজন ডাক্তার রয়েছেন। তারা সবসময় খালেদা জিয়ার খোঁজখবর নিচ্ছেন। এছাড়া খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও কাজের লোকও রয়েছেন। বিএনপি প্রধানের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে ভালো আছে জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, কিছুদিন আগে জিহ্বায় ঘা এর কারণে স্বাভাবিক খাবার খেতে পারেননি খালেদা জিয়া। এখন তিনি সুস্থ আছেন। এছাড়া তার হাঁটুর ব্যথা ১৫-২০ বছর আগের। এটা নিয়েই তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব এবং বিএনপির মতো দলের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করেছেন।বিএনপির নেতারা যেভাবে বলছেন খালেদা জিয়ার জীবন সংকটাপন্ন। এটা ঠিক নয়। এটা যদি খালেদা জিয়া জানতে পারেন তাহলে তিনিই উষ্মা বা মৃদু ক্ষোভ প্রকাশ করবেন।জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঐক্য ফ্রন্টে ঐক্য নেই। য়ারা নিজেদের ঐক্য ধরে রাখতে পারে না, তারা কিভাবে একটি বৃহত্তর ঐক্য করবে?