সকাল থেকে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় চুয়াডাঙ্গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে শীতের তীব্রতাও বেড়ে গেছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক তহমিনা নাছরিন জানান, শনিবার চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসের গতির বেগ ঘণ্টায় ৫ থেকে ৮ কিলোমিটার।

এদিকে, কনকনে শীতে মজীবী মানুষরা বিপাকে পড়েছেন। কাজ মিলছে না দিন মজুরদেরও। শ্রীকোল গ্রামের আমির আলী আক্ষেপ করে বলেন, শীত এলে প্রশাসনের লোকজন কম্বল নিয়ে ছোটাছুটি করে। কিন্তু আমাদের না খেয়ে দিন কাটানোর ব্যাপারটি কেউ দেখে না।

বৈরি আবহাওয়ায় চুয়াডাঙ্গার সর্বত্র রাস্তাঘাট জনশুন্য হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। ছিন্নমূল মানুষেরা খড়কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা চালাচ্ছেন।

সকাল থেকে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় চুয়াডাঙ্গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে শীতের তীব্রতাও বেড়ে গেছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক তহমিনা নাছরিন জানান, শনিবার চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসের গতির বেগ ঘণ্টায় ৫ থেকে ৮ কিলোমিটার।

এদিকে, কনকনে শীতে শ্রমজীবী মানুষরা বিপাকে পড়েছেন। কাজ মিলছে না দিন মজুরদেরও। শ্রীকোল গ্রামের আমির আলী আক্ষেপ করে বলেন, শীত এলে প্রশাসনের লোকজন কম্বল নিয়ে ছোটাছুটি করে। কিন্তু আমাদের না খেয়ে দিন কাটানোর ব্যাপারটি কেউ দেখে না। বৈরি আবহাওয়ায় চুয়াডাঙ্গার সর্বত্র রাস্তাঘাট জনশুন্য হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। ছিন্নমূল মানুষেরা খড়কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা চালাচ্ছেন।