দেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি ও গলাব্যথাসহ নানা রোগে দুই দিনে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এগুলোকে সাধারণত করোনার উপসর্গ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। করোনাভাইরাসে মারা গেছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে মৃত ব্যক্তিদের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয়েছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে এ তথ্য জানা গেছে।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ৫১ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি মারা যান। যিনি ৩ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। শেরপুরের নলিতাবাড়িতে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভোগার পর এক ব্যক্তি মারা যান। সুনামগঞ্জে ৫৫ বছর বয়স্ক এক নারী শ্বাসকষ্টে ভোগার পর মারা যান সোমবার ভোরে। জ্বর-সর্দিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে ফরহাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।

নবাবগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কোয়ারেন্টাইন থেকে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান। যশোর জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ১২ বছর বয়সী এক শিশু মারা গেছে। সোমবার (৩০ মার্চ) সকালে হাজীগঞ্জের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হোসেন জ্বর ও কাশিতে ভুগে মারা যান। মৌলভীবাজারর শ্রীমঙ্গল উপজেলায় জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এরআগে রোববার বরিশালে দুই জন, পটুয়াখালিতে একজন, মানিকগঞ্চে এক জন, ঢাকায় মোহাম্মদপুরে এক একজন, নওগাঁয় একজন এবং খুলানায় একজনের মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যায়।