যশোরের ১৭টি এলাকায় রেডজোনের লকডাউন কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তা সীমিত। ফলে মানুষের চলাচল ছিল স্বাভাবিক দিনের মতো।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের এলাকাভিত্তিক সংখ্যা বিবেচনায় যশোর পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড এবং শহরতলীর উপশহর ও আরবপুর ইউনিয়নকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এর বাইরে জেলার আরও পাঁচটি পৌরসভার ১০টি ওয়ার্ড এবং আরও চারটি ইউনিয়নকে রেড জোন ঘোষণা করেছে যশোরের জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ।

এলাকাগুলোর জরুরি সেবার বাইরে থাকা সরকারি, বেসরকারি সকল অফিস ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কথা। মানুষের চলাচলও সীমিত হওয়ার কথা। কিন্তু তা বাস্তবে হয়নি। এমনকি প্রচারণা না হওয়ায় রেড জোনের বিষয়টিও সঠিকভাবে কেউ জানেন না।