সম্মেলনের প্রায় ১ বছর পর ৭৩ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের। বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কমিটির অনুমোদন দেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন- নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ কুমার রায়, শহীদ সেরনিয়াবাত, হাজী মো. সাহিদ, খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ, মিজবাউর রহমান ভূইয়া রতন, আবদুস সাত্তার মাসুদ, সাজেদা বেগম, আওলাদ হোসেন, শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু, হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আশা করি এই কমিটির নবনির্বাচিত সব সদস্য নিষ্ঠা, শৃঙ্খলা, আন্তরিকতা ও সততার সঙ্গে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হবেন এবং সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে আরও সুদৃঢ় সংগঠিত ও শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করবেন।’

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধা-দারিদ্র্য, শোষণ, বঞ্চনা ও দুর্নীতিমুক্ত একটি উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রামে জনগণকে সম্পৃক্ত এবং ঐক্যবদ্ধ করতে নতুন নেতৃত্ব যথাযথ ভূমিকা পালন করবে বলে বিশ্বাস করি, বলেন কাদের।
২০১৯ সালের ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সম্মেলনে শাখার সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন আবু আহমেদ মান্নাফি, আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন হুমায়ুন কবির।

পূর্ণাঙ্গ কমিটি:

উপদেষ্টা পরিষদ: আবদুল হক সবুজ, হাজি মো. সেলিম, কামাল চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফোরকান মিয়া, শেখ রইসুল আলম ময়না, অ্যাডভোকেট জাহানারা বেগম রোজী, মো. ফজলে রফিক, মিনহাজ উদ্দিন মিন্টু, মাহবুবুর রহমান আলীজান, মোহাম্মদ নাজমুল হুদা, ডা. মোশাররফ হোসেন, মীর সমীর, অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান মোল্লা, হাজি আফতাব উদ্দিন, হাজি ফয়েজ, মুক্তিযোদ্ধা ফুয়াদ আলম, সফিকুর রহমান জাহাঙ্গীর, ফজলুর রহমান পর্বত, সিরাজুল ইসলাম র‌্যাডো, তোফাজ্জেল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আহসানউল্লা মনি, ইঞ্জিনিয়ার লুৎফর রহমান, হাজি ইসলাম উদ্দিন, এস এম আমিনুল ইসলাম, আবুল কাশেম, শেখ ইসমত জামিল আকন্দ লাভলু ও সেকেন্দার আলী।

সহসভাপতি: নুরুল আমিন রুহুল, ডা. দিলীপ রায়, শহীদ সেরনিয়াবাত, হাজি মো. সাহিদ, খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ, মিজবাউর রহমান ভূইয়া রতন, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, সাজেদা বেগম, আওলাদ হোসেন, শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু ও হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মোরশেদ হোসেন কামাল, মো. মিরাজ হোসেন ও মহিউদ্দিন আহমেদ মহি।

অন্য সম্পাদকীয় পদের মধ্যে আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জগলুল কবির, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আনিস আহম্মেদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. আজহার, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন রিয়াজ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক চৌধুরী সাইফুন্নবী সাগর, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক নাঈম নোমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এফ এম শরিফুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাহমিনা সুলতানা, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন হেলাল, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাইদুল ইসলাম খান পল, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এসকে বাদল, শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক মো. নাসির, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুল মতিন ভূইয়া এবং স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. নজরুল ইসলাম।

সাংগঠনিক সম্পাদক: গোলাম আশরাফ তালুকদার, মো. আকতার হোসেন ও গোলাম সরোয়ার কবির।

এ ছাড়া সহদপ্তর সম্পাদক আরিফুর রহমান রাসেল, সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামান আসাদ এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে মো. হুমায়ুন কবির দায়িত্ব পেয়েছেন।

সদস্য: ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, শাহ আলম মুরাদ, আলহাজ মো. আবুল বাশার, সালাউদ্দিন বাদল, এম এম সহিদুল ইসলাম মিলন, আশরাফুল ইসলাম মারুফ, গোলাম রব্বানী বাবলু, সাইফুল ইসলাম, মো. মুজিবুর রহমান, জসিমউদ্দিন খান আজম, গিয়াস উদ্দিন সরকার পলাশ, মামুন রশিদ শুভ্র, ওমর বিন আবদাল আজিজ তামিম, মারুফ আহমেদ মনসুর, আসাদুজ্জামান আসাদ, শফিকুল ইসলাম খান দিলু, ফরিদউদ্দিন আহমেদ রতন, আনিসুর রহমান আনিস, ইলিয়াছ আহমেদ বাবুল, মো. জসিম উদ্দিন, শাহজাহান ভুইয়া মাখন, সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী, মোহাইমান বয়ান, সাহাবুদ্দিন সাহা, রাশেদুল মাহমুদ রাসেল, রাকিব হাসান সোহেল, অপু বড়ুয়া, অ্যাডভোকেট সালমা আক্তার কেকা, ড. খন্দকার তানজির মান্নান, এস এম আলিমুজ্জামান আলম, মো. আইউব খান, আমিনুল ইসলাম শামীম, সাজেদুল ইসলাম চৌধুরী দীপু, লাভলী চৌধুরী, ফাতেমা আক্তার ডলি ও সিরাজুম মনির টিপু।