ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, ভূমি সংস্কার বোর্ডের সক্ষমতা বাড়ানো হবে। অবৈধ দখলে থাকা খাস ও সরকারি জমি চিহ্নিত করতে হবে। যেসব জলমহাল ভরাট ও বেদখল হয়েছে তাও চিহ্নিত করতে হবে। পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

মঙ্গলবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনে ভূমি সংস্কার বোর্ডের সভাকক্ষে এ বোর্ডের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এ সময় ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর মন্ডল উপস্থিত ছিলেন।

ভূমিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট ভূমিসেবা বাস্তবায়নের এই ক্রান্তিকালে ভূমি মন্ত্রণালয় মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন কার্যক্রম সরাসরি তত্ত্বাবধান করছে। স্মার্ট ভূমিসেবা কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত সংস্থাসমূহ স্মার্ট ভূমিসেবার দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবে। ভূমি মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রক ভূমিকা পালন করবে।

ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান এ সময় ভূমিমন্ত্রীকে জানান, ভূমি মন্ত্রণালয়ের ১৮০ দিনের কর্মসূচির আওতায় ভূমি সংস্কার বোর্ডের ওপর অর্পিত দায়িত্বাবলী বোর্ড শেষ করবে।

সভায় ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য শশাঙ্ক শেখর ভৌমিকসহ ভূমি মন্ত্রণালয়। ভূমি সংস্কার বোর্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।