মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য উৎপাদন এবং বাজারজাত করণ প্রকল্পের আওতায় পাবনায় মুক্তাচাষ-আহরণ কাযর্ক্রমের উদ্ধোধন করা হয়েছে। পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ভরতপুর গ্রামে ঝিনুক থেকে মুক্তা চাষ শুরু হয়েছে। এলাকার বিপুল সংখ্যকমানুষ মুক্তা চাষে ঝুঁকে পড়েছে। মুক্তা চাষীদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও অর্থায়ান করছে ইফাদ, ডানিডা ও পিকেএসএফ। স্থানীয় ভাবে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে পাবনার অন্যতম বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা প্রোগ্রাম ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (ডিসিডি)। মাছ চাষের পাশাপাশি ঝিনুক চাষের মাধ্যমে মুক্তা উৎপাদনের জন্য ৩৩ জন উদ্যোক্তার কাছে আরএমটিপি প্রকল্পের নিরাপদ মৎস্য চাষ, মৎস্য পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত করণ (অ্যাকুয়া কালচার) বিষয়ক ভ্যালু চেইন প্রকল্পের মাধ্যমে পিসিডি সার্বিক ভাবে সহায়তা করে যাচ্ছে উদ্যোক্তাদের।
দুপুরে ভরতপুর গ্রামে পিসিডি’র নির্বাহী পরিচালক মো: শফিকুল আলমের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনু্ষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক-৫ ড. আকন্দ মো: রফিকুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে মুক্তা উত্তোলন করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পিকএসএফ’র ভেলু চেইন প্রজেক্ট ম্যানেজার আরএমটিপি মো: মাসুম সরকার, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, মিডিয়া সেন্টারের সেক্রেটারী ও প্রেসক্লাবের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, প্রেসক্লাবের সাবেক সম্পাদক ও মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান উৎপল মির্জা। অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তাদের মধ্যে থেকে বক্তব্য দেন রবিউল ইসলাম, নাদিরাখাতুন। এ সময় উপপস্থিত ছিলেন মো: গোলাম এহসানুল হক, কমিউনিকেশন এন্ড নলেজ ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিষ্ট, এস এম জাহাঙ্গীরআলমসেতু(ডিরেক্টরপ্রোগ্রাম,পিসিডি),খান জাহান আলী আকাশ, সিনিয়র প্রশাসনিক কর্মকর্তা প্রমুখ।