Fakrul Islam

দৈনিকবার্তা-ঢাকা,৩০আগষ্ট: আওয়ামী লীগ রক্তপাতকে রাজনৈতিক ইশতিহার বানিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷ তিনি বলেন,রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় গুমকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করায় বর্তমানে দেশে আইনের শাসনের বদলে চলছে আওয়ামী বন্যশাসন৷শনিবার বেলা ১১টায় নয়া পল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন৷অবৈধ সরকার নিজেদের অপরাধ কর্মকাণ্ড প্রকাশিত হওয়ার ভয়ে ২০ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল ৷
তিনি বলেন, বিএনপি সংঘাত চায় না৷ বিএনপি গণতান্ত্রিকভাবেই এ অবৈধ সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়৷তাই আন্তর্জাতিক গুম দিবস উপলক্ষে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের মানববন্ধন কর্মসূচি আগামী ২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে৷ তবে স্থান ও সময় পরবর্তীতে জানানো হবে৷
বিএনপির এই নেতা বলেন,এই অবৈধ সরকার গণতন্ত্রের সকল প্রতিষ্ঠানকে আত্মসাত্‍ করেছে৷ এরা বিরোধী দলের নেতা-কর্মীকে গুম করার পাশাপাশি ভোট,পার্লামেন্ট, আইনের শাসন এবং শেষমেষ সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকেও গুম করেছে৷মির্জা ফখরুল বলেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য মতে ২০০৭ সাল থেকে ২০১৪ সালের ২৯ মে পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩৩০ জন ব্যক্তিকে গুম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এর মধ্যে ৫৭ জনের লাশ পাওয়া গেছে৷ তিনি বলেন, কোনো পাশবিক স্বৈরাচার চিরদিন একটানা ক্ষমতায় থাকতে পারেনি৷ যারা নিজেদের জেদ ও স্বার্থপরতার জন্য জনগণকে পীড়ন করে তাদের পরিণতি ইতিহাসের জাজ্ব্যলমান৷কোনো স্বৈরচারই নিজেদের অবাধ অপকর্ম অব্যাহত রাখতে পারেনি৷পুলিশ প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভার কথা বলে ২০ দলীয় জোটের মানববন্ধন করতে না দেওয়ার জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি৷
মূলত দলীয় লোকজন দিয়ে প্রশাসন সাজানোর কারণেই আন্তর্জাতিক গুম দিবস’ এ ২০ দলের কর্মসূচি পালনের জন্য অনুমতি পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷তিনি বলেন, সরকার আমাদের কর্মসূচিতো পালন করতে দিচ্ছেই না৷ অধিকন্তু তারা (সরকার) যে ভাষায় কথা বলছেন, তাতে একটা বিষয় স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে যে,তারা সংঘাতের জন্য উসকানি দিচ্ছেন৷
কিন্তু আমরা সংঘাত চাই না৷আমরা চাই, আমাদের কর্মসূচিগুলো শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে,যোগ করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷আন্তর্জাতিক গুম দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার রাজধানীতে মানববন্ধন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিলো বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট৷ কিন্তু প্রশাসনের অনুমতি না পেয়ে পূর্বঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচি স্থগিত করা হয়৷ আগামী ২ সেপ্টেম্বর এই কর্মসূচি পালন করা হবে৷ তবে কর্মসূচির স্থান ও সময় পরে জানানো হবে বলে জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷সংবাদ সম্মেলনে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব এ সম্পর্কে আরো বলেন, আন্তর্জাতিক গুম দিবস’ উপলক্ষ্যে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি মানববন্ধন করতে চেয়েছিলাম আমরা৷এই কর্মসূচি সফল করার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে সম্পন্ন করা হয়েছিলো৷
এ ব্যাপারে প্রশাসনকে অবহিত করে আমরা আশ্বস্ত করেছিলাম, আমাদের কর্মসূচি হবে শান্তিপূর্ণ৷ কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির অজুহাত দেখিয়ে আমাদের কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেয়নি প্রশাসন৷ মূলত দলীয় লোকদের দিয়ে প্রশাসন সাজানোর কারণেই এমনটি হচ্ছে৷ সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসিচব রুহুল কবির রিজভী, জামায়াত নেতা ডা. রেদওয়ান উল্লাহ শাহেদী, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুত্‍ফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া,বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মণি, বাংলাদেশ পিপলস লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহাবুব হোসেন,বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এস এম আমিনুল ইসলাম প্রমুখ৷
আওয়ামী লীগ রক্তপাতকে রাজনৈতিক ইশতিহার বানিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷ তিনি বলেন,রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় গুমকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করায় বর্তমানে দেশে আইনের শাসনের বদলে চলছে আওয়ামী বন্যশাসন৷শনিবার বেলা ১১টায় নয়া পল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন৷অবৈধ সরকার নিজেদের অপরাধ কর্মকাণ্ড প্রকাশিত হওয়ার ভয়ে ২০ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল ৷তিনি বলেন, বিএনপি সংঘাত চায় না৷ বিএনপি গণতান্ত্রিকভাবেই এ অবৈধ সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়৷তাই আন্তর্জাতিক গুম দিবস উপলক্ষে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের মানববন্ধন কর্মসূচি আগামী ২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে৷ তবে স্থান ও সময় পরবর্তীতে জানানো হবে৷ বিএনপির এই নেতা বলেন,এই অবৈধ সরকার গণতন্ত্রের সকল প্রতিষ্ঠানকে আত্মসাত্‍ করেছে৷ এরা বিরোধী দলের নেতা-কর্মীকে গুম করার পাশাপাশি ভোট,পার্লামেন্ট, আইনের শাসন এবং শেষমেষ সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকেও গুম করেছে৷মির্জা ফখরুল বলেন, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য মতে ২০০৭ সাল থেকে ২০১৪ সালের ২৯ মে পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩৩০ জন ব্যক্তিকে গুম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এর মধ্যে ৫৭ জনের লাশ পাওয়া গেছে৷ তিনি বলেন, কোনো পাশবিক স্বৈরাচার চিরদিন একটানা ক্ষমতায় থাকতে পারেনি৷ যারা নিজেদের জেদ ও স্বার্থপরতার জন্য জনগণকে পীড়ন করে তাদের পরিণতি ইতিহাসের জাজ্ব্যলমান৷কোনো স্বৈরচারই নিজেদের অবাধ অপকর্ম অব্যাহত রাখতে পারেনি৷পুলিশ প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভার কথা বলে ২০ দলীয় জোটের মানববন্ধন করতে না দেওয়ার জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি৷

মূলত দলীয় লোকজন দিয়ে প্রশাসন সাজানোর কারণেই আন্তর্জাতিক গুম দিবস’ এ ২০ দলের কর্মসূচি পালনের জন্য অনুমতি পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷তিনি বলেন, সরকার আমাদের কর্মসূচিতো পালন করতে দিচ্ছেই না৷ অধিকন্তু তারা (সরকার) যে ভাষায় কথা বলছেন, তাতে একটা বিষয় স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে যে,তারা সংঘাতের জন্য উসকানি দিচ্ছেন৷
কিন্তু আমরা সংঘাত চাই না৷আমরা চাই, আমাদের কর্মসূচিগুলো শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে,যোগ করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷আন্তর্জাতিক গুম দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার রাজধানীতে মানববন্ধন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিলো বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট৷ কিন্তু প্রশাসনের অনুমতি না পেয়ে পূর্বঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচি স্থগিত করা হয়৷ আগামী ২ সেপ্টেম্বর এই কর্মসূচি পালন করা হবে৷ তবে কর্মসূচির স্থান ও সময় পরে জানানো হবে বলে জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর৷সংবাদ সম্মেলনে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব এ সম্পর্কে আরো বলেন, আন্তর্জাতিক গুম দিবস’ উপলক্ষ্যে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি মানববন্ধন করতে চেয়েছিলাম আমরা৷এই কর্মসূচি সফল করার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে সম্পন্ন করা হয়েছিলো৷

এ ব্যাপারে প্রশাসনকে অবহিত করে আমরা আশ্বস্ত করেছিলাম, আমাদের কর্মসূচি হবে শান্তিপূর্ণ৷ কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির অজুহাত দেখিয়ে আমাদের কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেয়নি প্রশাসন৷ মূলত দলীয় লোকদের দিয়ে প্রশাসন সাজানোর কারণেই এমনটি হচ্ছে৷ সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসিচব রুহুল কবির রিজভী, জামায়াত নেতা ডা. রেদওয়ান উল্লাহ শাহেদী, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুত্‍ফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া,বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মণি, বাংলাদেশ পিপলস লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহাবুব হোসেন,বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এস এম আমিনুল ইসলাম প্রমুখ৷