বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার মরিশাসে কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ এমবিএ/এমপিএ প্রোগ্রামের এক্সিকিউটিভ বোর্ডের সভায় অংশগ্রহণ করেন। কমনওয়েলথ অব লার্ণিং (সিওএল) এর সিইও এবং িেসডেন্ট অধ্যাপক আশা কানওয়ার এর সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার বিশ^বিদ্যালয়ের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মেজবাহ উদ্দিন তুহিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন (সিইএমবিএ) এবং কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (সিইএমপিএ) উভয় প্রোগ্রামই বাংলাদেশী ব্যবসায়ী ও সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য উচ্চমানের শিক্ষা এবং পেশাগত উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করেছে। টেকসই উন্নয়নকে কেন্দ্র করে বৈশ্বিক অর্থনীতির সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য এই প্রোগ্রামগুলোর পাঠ্যক্রমের পর্যালোচনা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

কমনওয়েলথ অব লার্নিং (সিওএল) এর সহযোগিতায় কনসোর্টিয়াম দ্বারা পরিচালিত ১২টি বিশ^বিদ্যালয়ের মধ্যে ১০টি বিশ^বিদ্যালয়ের প্রধান ও তাদের প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পাকিস্তানের আল্লামা ইকবাল ওপেন ইউনিভার্সিটি, বতসোয়ানা ওপেন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ দ্য কেম্যান আইল্যান্ডস, ইউনিভার্সিটি অফ গায়ানা, ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি অফ মরিশাস, মালয়েশিয়ার ওয়াওয়াসান ওপেন ইউনিভার্সিটি, নাইজেরিয়া ওপেন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সেশেলস, এবং শ্রীলঙ্কা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিইএমবিএ) এবং কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (সিইএমপিএ) প্রোগ্রাম দুটি এখন এশিয়া, আফ্রিকা এবং ক্যারিবিয়ান সংস্থাগুলোর সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে প্রসারিত হয়েছে। মরিশাস ওপেন ইউনিভার্সিটি এক সঙ্গে অংশীদার হয়ে তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ২০২২ সালের কার্যনির্বাহী কমিটি এই বার্ষিক সভার আয়োজন করে।