12668

দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ২৯ এপ্রিল: ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন শেষে প্রাপ্ত ফলাফলে বিপুল ভোটে এগিয়ে আছেন আ’লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা।জয়ের পথে চট্টগ্রামে আজম নাসির, ঢাকা উত্তরে আনিসুল হক ও দক্ষিনে সাঈদ খোকন। বিএনপির আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন বর্জন করায় দুপুরের পর থেকেই ভোটকেন্দ্রগুলো ভোটার শূন্য হয়ে পড়ে। ফলাফলে দেখা গেছে, শুধু মেয়র নয়, কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনেও একচেটিয়াভাবে জিতেছে আওয়ামী লীগ।নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। বিচ্ছিন্ন কিছু সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ এবং বিএনপিসহ কয়েকটি দলের প্রার্থীর নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তিন সিটি করপোরেশনের ভোট গ্রহণ।তিন সিটিতেই (ঢাকা দক্ষিণ, উত্তর এবং চট্টগ্রাম) বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা অনিয়ম, কারচুপি এবং জালভোটের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেছেন। ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বেশ কিছু ভোট কেন্দ্রে কাউন্সিল প্রার্থীদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের মঙ্গলবার পাল্টা-পাল্টি হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় এর পর পরই কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। গণনা শেষে ভোটকেন্দ্রের ফলাফল স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যাবে। সেখান থেকে চূড়ান্তভাবে ভোটের ফল ঘোষণা করা হবে।ঢাকা উত্তরের ফলাফল বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে এবং দক্ষিণের ফলাফল মহানগর নাট্যমঞ্চে ঘোষণা করা হবে।অন্যদিকে চট্টগ্রাম সিটির ফলাফল দেওয়া নগরীরর জিমনেসিয়ামে ঘোষণা করা হবে। বেলা সোয়া ১১টায় নগরীর দেওয়ানহাট উন্নয়ন আন্দোলনের নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী এম মনজুর আলম নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।এসময় তিনি কেন্দ্র দখল, কারচুপি, এজেন্টদের বের করে দেওয়া ও নানা অনিয়মের অভিযোগ আনেন। এছাড়া রাজনীতি থেকে অবসরেরও ঘোষণা দেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মনজুর আলম।অন্যদিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন বিএনপি সমর্থিত উত্তরের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও দক্ষিণের মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস। বেলা সোয়া ১২টার দিকে দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদসহ দুই মেয়র প্রার্থী এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে ভোট বর্জনের এ ঘোষণা দেন।বিভিন্ন কেন্দ্রে জালভোট দেওয়া, পোলিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ব্যালটবাক্স দখল, ভোটারদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলে প্রেস ব্রিফিংয়ে মওদুদ আহমদ বলেন, এটা কোনো নির্বাচন হয় নাই।

এটাকে নির্বাচন বলা যায় না। ভোটারবিহীন এ নির্বাচনকে আমরা প্রত্যাখ্যান করি। এ নির্বাচন আমরা বর্জন করি। এতে গণতন্ত্রের প্রহসন করা হয়েছে।এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, নির্বাচন বয়কট করবেন, প্রত্যাখ্যান করবেন এটা খালেদা জিয়ার পূর্বপরিকল্পিত। একটি ইস্যু তৈরি করার জন্যই তিনি নির্বাচন বর্জন করিয়েছেন। বেলা সোয়া ১টার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে একে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন হানিফ। ভোট শান্তিপূর্ণভাবে চলছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

তারা কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দেখাতে পারেনি। কোনো একটি অনিয়মেরও তথ্য দিতে পারেনি বিএনপি। বিচ্ছিন্ন কিছু সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ এবং বিএনপিসহ কয়েকটি দলের প্রার্থীর নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তিন সিটি করপোরেশনের ভোট গ্রহণ।তিন সিটিতেই (ঢাকা দক্ষিণ, উত্তর এবং চট্টগ্রাম) বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা অনিয়ম, কারচুপি এবং জালভোটের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেছেন।মঙ্গলবার (সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর পর পরই কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। গণনা শেষে ভোটকেন্দ্রের ফলাফল স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যাবে। সেখান থেকে চূড়ান্তভাবে ভোটের ফল ঘোষণা করা হবে।কেন্দ্র দখল ও কারচুপি, সরকার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ এবং বিএনপির বর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি করপোরেশনের ভোটগ্রহণ।মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটির এ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এর পরপরই কেন্দ্রে কেন্দ্রে শুরু হয়েছে ভোট গণনা।নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভোট শেষ হয়েছে। তবে বিকাল ৪টার মধ্যে যারা কেন্দ্রে এসেছেন, তাদের ভোট নেওয়া হবে।এখন কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা চলবে।

কেন্দ্রভিত্তিক ফল পাওয়ার পর প্রিজাইডিং কর্মকর্তা তা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠাবেন। পরে তা সমন্বয় করে রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রাথমিক বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করবেন।নানা অভিযোগের মধ্যেও সার্বিকভাবে ভোট সুষ্ঠু হয়েছে’ দাবি করে কমিশন সচিব বলেন, কমিশনে তেমন কোনো অভিযোগ আসেনি। যদি কিছু পাওয়া যায় তা কমিশন বিবেচনা করবেন।তবে এ নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি নির্বাচন কমিশন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র নির্বাচনের সর্বশেষ ফলাফলে ৫৩২৭৯ ভোটে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত আনিসুল হক।মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টায় ৪৬৪ কেন্দ্রের ঘোষিত ফলে টেবিল ঘড়ি প্রতীকে আনিসুল পেয়েছেন ১৯১০০৭ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত তাবিথ আউয়াল বাস প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৭৭২৮ ভোট।ঈগল প্রতীকে বিকল্পধারা বাংলাদেশের মাহী বি চৌধুরী পেয়েছেন ৫৮৫৫ ভোট।ভোটগ্রহণের মাঝ পর্যায়ে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষ থেকে কারচুপির অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৯৩টি। অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও কোনো কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত হয়নি।

দিনভর ভোটগ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোট গণনা চলছে। আগারগাঁওয়ে স্থাপিত রিটার্নিং কর্মকর্তা শাহ আলমের কার্যালয় থেকে ফল ঘোষণা চলছে।মঙ্গলবার ঢাকা দক্ষিণ এবং চট্টগ্রামের পাশাপাশি একযোগে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়। ঢাকা উত্তরে ভোটার সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২৩ লাখ।বিভক্তির পর এই সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মেয়র পদে মোট ১৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।অন্য প্রার্থীরা হলেন গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি (টেলিস্কোপ), সিপিবির কাফি রতন (হাতি), জাতীয় পার্টির বাহাউদ্দিন আহমেদ বাবুল (চরকা), জাসদের নাদের চৌধুরী (ময়ূর), এ ওয়াই এম কামরুল ইসলাম (ক্রিকেট ব্যাট), কাজী মো. শহীদুল্লাহ (ইলিশ), শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ (কমলা লেবু), শামছুল আলম চৌধুরী (চিতাবাঘ), মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ (ফ্লাক্স), চৌধুরী ইরাদ আহম্মদ সিদ্দিকী (লাউ), মো. আনিসুজ্জামান খোকন (ডিশ এন্টেনা), মো. জামান ভূঞা ( টেবিল) ও শেখ শহিদুজ্জামান (দিয়াশলাই)।ঢাকা উত্তরে ৩৬টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২৮৩ জন এবং ১২টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর পদে ৯০ জন ভোটের লড়াইয়ে নামেন।এদিকে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মেয়র নির্বাচনে এই পর্যন্ত ঘোষিত ফলাফলে ৯২২৪৯ ভোটে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাঈদ খোকন।মঙ্গলবার রাত ১২টায় ৩৫২ কেন্দ্রের ঘোষিত ফলে ইলিশ প্রতীকের সাঈদ খোকন পেয়েছেন ১৯৯৬২৩ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মির্জা আব্বাস মগ প্রতীকে পেয়েছেন ১০৭৩৭৪ ভোট।ভোটগ্রহণের মাঝ পর্যায়ে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষ থেকে কারচুপির অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোট কেন্দ্বের সংখ্যা ৮৮৯টি।

এর মধ্যে গোলযোগের কারণে তিনটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়েছে।দিনভর ভোটগ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রেভোট গণনা চলছে। গুলিস্তানে মহানগর নাট্যমঞ্চে স্থাপিত রিটার্নিং কর্মকর্তা মিহির সারওয়ার মোর্শেদের কার্যালয় থেকে ফল ঘোষণা চলছে।মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর এবং চট্টগ্রামের পাশাপাশি একযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়। ঢাকা দক্ষিণে ভোটার সংখ্যা প্রায় ১৯ লাখ।বিভক্তির পর এই সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মেয়র পদে মোট ২০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।অন্য প্রার্থীরা হলেন- জাতীয় পার্টির সাইফুদ্দিন মিলন ( সোফা), বাসদের বজলুর রশীদ ফিরোজ (টেবিল), গোলাম মওলা রনি (আংটি), আসাদুজ্জামান রিপন (কমলা লেবু), মো. আকতারুজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ (লাউ), রেজাউল করিম চৌধুরী (টেবিল ঘড়ি), আব্দুল খালেক (কেক), জাহিদুর রহমান (ল্যাপটপ) ও আবু নাছের মোহাম্মদ মাসুদ হোসাইন (চরকা), বাহরানে সুলতান বাহার (শার্ট), শাহীন খান (জাহাজ), দিলীপ ভদ্র (হাতি), শহীদুল ইসলাম (বাস), শফিউল্লাহ চৌধুরী (ময়ূর), এ এস এম আকরাম (ক্রিকেট ব্যাট), আব্দুর রহমান (ফ্লাস্ক), মশিউর রহমান (চিতা বাঘ) ও আয়ুব হোসেন (ঈগল)।ঢাকা দক্ষিণে ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩৯১ জন এবং ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর পদে ৯৭ প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে নামেন।অন্যদিকে, চট্টগ্রামে মেয়র নির্বাচনের সর্বশেষ ফলাফলে ১১৯৬৫৮ ভোটে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আ জ ম নাছির উদ্দিন।
মঙ্গলবার রাত ১২টায় ৫১২টি কেন্দ্রের ঘোষিত ফলে হাতি প্রতীকের নাছির পেয়েছেন ৩৩১৫৭৫৭ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এম মনজুর আলম কমলা লেবু প্রতীকে পেয়েছেন ২১২০৯৯ ভোট।চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৭১৯টি। ভোটগ্রহণের মাঝ পর্যায়ে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষ থেকে কারচুপির অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়। অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও কোনো কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত হয়নি।দিনভর ভোটগ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দে ভোট গণনা চলছে। এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে ফল ঘোষণা চলছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন সেখানেই রয়েছেন।মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের পাশাপাশি একযোগে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়।

চট্টগ্রামে ভোটার সংখ্যা ১৮ লাখের বেশি।চট্টগ্রামে মেয়র পদে মোট ১২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।অন্য পআর্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ ডিশ অ্যান্টেনা প্রতীকে, বিএনএফের আরিফ মঈনুদ্দিন বাস, ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন চরকা, ইসলামিক ফ্রন্টের হোসাইন মোহাম্মদ মুজিবুল হক শুক্কুর ময়ূর প্রতীকে লড়াই করেন।এছাড়া সৈয়দ সাজ্জাদ জোহা ক্রিকেট ব্যাট, ওয়ায়েজ হোসেন ভুঁইয়া টেবিল ঘড়ি, শফিউল আলম ইলিশ মাছ, সাইফুদ্দিন আহমেদ রবি ফ্লাক্স, আবুল কালাম আজাদ দিয়াশলাই এবং গাজী মো. আলাউদ্দিন টেলিস্কোপ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।চট্টগ্রামে ৪১টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২১৭ জন ও ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর পদে ৬২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এদিকে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচন বাতিল করে মেয়র পদে পুননির্বাচন দাবি করেছেন বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল।মঙ্গলবার রাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিনের কাছে পাঠানো এক ফ্যাক্স বার্তায় এ দাবি জানান তিনি।তাবিথ আউয়াল স্বাক্ষরিত ফ্যাক্স বার্তায় উল্লেখ করা হয়- ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়নি। যে নির্বাচন হয়েছে তা প্রহসনমূলক ও অগ্রহণযোগ্য। তাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে পুননির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার দাবি জানাচ্ছি।তাবিথ আউয়ালের আইনজীবী ব্যারিস্টার এহসানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।