ঢাকা দক্ষিণ সিটিকরপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় মডেল ট্যাক্সের (আদর্শ তফসিল)অতিরিক্ত (অসামঞ্জস্যপূর্ণ) হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় কেন অবৈধঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।এ ট্যাক্স আদায়ে বিভিন্ন সময়ে জারি করা নোটিশেরকার্যকারিতা স্থগিত করেছেন। একইসঙ্গে নোটিশগুলো কেনআইনগত কৃর্তত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না তাও জানতেচেয়েছেন হাইকোর্ট।রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার শতাধিকবাসিন্দার করা রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি তারিক উল হাকিম ওবিচারপতি এম ফারুকের হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার (১০ ডিসেম্বর)এ রুল জারি করেন। রিটের বিবাদীর হচ্ছেন- স্থানীয় সরকার সচিব, ঢাকা দক্ষিণ সিটিকরপোরেশনের মেয়র, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ ৫ জন।আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মো. মোকতাদিররহমান। পরে তিনি জানান, মিউনিসিপাল করপোরেশন (ট্যাক্সেশন)রুলস-১৯৮৬ অনুসারে ২০১৫ সালে একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়।ওই রুলসটি বাতিল করে ২০০৯ সালে সিটি করপোরেশন আইন করাহয়েছে। এ আইনের অধীনে ট্যাক্স আদায়ের জন্য রুলসও করা হয়েছে। তবেরুলসটি এখনো কার্যকর করা হয়নি। এ অবস্থায় মিউনিসিপালকরপোরেশন (ট্যাক্সেশন) রুলস-১৯৮৬ অনুসারে ট্যাক্স আদায় করছেসিটি করপোরেশন। ২০১৫ সালের ওই গেজেট ইমারত ও জমির উপর কর

শতকরা ৭ ভাগ, ময়লা নিষ্কাশন বাবদ শতকরা ৭ ভাগ, সড়ক বাতিবাবদ শতকরা ৫ ভাগ ট্যাক্স নির্ধারণ করা হয়। এ তিনটি খাতসহপাঁচটি খাতে শতকরা ৩০ ভাগ ট্যাক্স (বাড়ি ভাড়ার বার্ষিকমূল্যায়নের ওপর) নির্ধারণ করা হয়।কিন্তু করপোরেশন এর বাইরে গিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে নোটিশদিয়ে ৩২০ ভাগ থেকে ৯৭৬ ভাগ পর্যন্ত আদায় করছে। এইসবনোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে আবেদন করেন খিলগাঁওএলাকার ১০৪ জন বাসিন্দা। আদালত আবেদনের শুনানি নিয়ে রুল জারিকরে নোটিশ স্থগিত করে বলে জানান ব্যারিস্টার মোকতাদির রহমান।